
জুলাই আন্দোলন পরবর্তী সময়ে অন্তর্বতী সরকারের প্রথম এবং প্রধান কাজ হওয়া উচিত রাষ্ট্র পূর্নগঠন। সেটা হোক প্রশাসনিক কাঠামো, হোক আর্থিক কাঠামো বা রাষ্ট্র সংস্কার। তার পর সুবিধাজনক সময়ে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহনযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করে জনগনের সরকার প্রতিষ্ঠা করা।
কিন্তু এখন দেখি চলছে চারকাস! কিছু কিছু উপদেষ্টারা আছেন শুধু রুটিন কাজে। কেউ কেউ তো কি কাজ করে সেটাই মাথায় আসে না।
এর মধ্য চলছে নতুন নতুন দাবী নিয়ে আন্দোলন। গত সতের বছর কারো বা……….. পারেনি, এখন এই দূঃসময়ে তাদের বেতন বাড়ানোর দাবী, প্রমোশনের দাবী, জাতীয়করণ দাবী, বাড়ী ভাড়া বৃদ্ধি দাবী, অটোপাশের দাবী আরো কত দাবী দেখলাম গত এক-দেড় বছরে। এক বাটপার নাকি ইলিশ পায় নাই- পাঙ্গাশ খায়, আরেক মাতারী বিশ বছর আগে ফার্মের মুরগী খাইছে-দেশী মুরগী পায়নাই, আরো কত কি? দেশে কত লক্ষ উচ্চ শিক্ষিত বেকার আছে সেই খবর রাখে? কত গুলো গার্মেন্টস বন্ধ হয়ে কত হাজার পরিবার বেকার সেই হিসাব আছে? এখন তারে ১৩ গ্রেড থেকে ১০ এ আনতে হবে! আবে হালারা, চাকুরি নেয়ার সময় ভালো করে পড়ে দেখিস-নি তোর কাজ কি, কোথায় পোষ্টিং, কোন গ্রেড, বেতন কত ? এখন দেশের ক্রান্তিলগ্নে তোদের এ সব নাটক নিতে পারছি না। বন্ধ কর তোদের এই সস্তা বস্তাপঁচা নাটক। সরকার মহাসয়ও কার বা…………করছেন? উল্টা পাল্টা দাবী নিয়ে রাস্তায় নামলে বলেন না পোসাইলে অন্য চাকুরী খুঁজেন বা অন্য কাজ খুঁজেন।